আজকাল ওয়েবডেস্ক: প্রেমে পড়া সহজ , তবে প্রেমের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা সহজ নয় মোটেও । আমরা অনেকেই বিশ্বাস করি যে, এই পৃথিবীতে আমাদের আত্মার সঙ্গী বা সোলমেট আছে। এবং এই ম্যাচগুলো স্বর্গে তৈরি হয়। এর অর্থ এই নয় যে, সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার যাত্রাটি মসৃণ । সম্পর্ক রোমান্টিসিজম যেমন আছে তেমনই আছে মনোমালিন্য। ঝগড়া হলেই যদি মনে হয়, এই সম্পর্কে আর থাকা যায় না- তাহলেই মুশকিল। সম্পর্ক ভেঙে দেওয়া সহজ। তবে ভালবাসার জন্য লড়াই করা বেশ কঠিন।সেক্ষেত্রে দৃষ্টিভঙ্গি বদলানো জরুরি। সম্পর্কের রসায়ন জমিয়ে রাখতে কী টিপস দিলেন থেরাপিস্ট?
একে অপরের সঙ্গে সুস্থ স্বাভাবিক যোগাযোগই হল সম্পর্ক হাসিখুশি রাখার চাবিকাঠি। একথা আমরা জানি সকলেই, তবে অনেক ক্ষেত্রে সেই পথে হাঁটতে পারি না সব সময়। প্রিয় মানুষটি আমাকে নিশ্চয় বুঝবে- এই ধারণা থেকেই আমরা মূলত অলস হয়ে পড়ি যোগাযোগের ক্ষেত্রে। আর সেখান থেকেই শুরু হয় সমস্যা।
সম্পর্কের আসল রসায়ন কিন্তু একে অপরকে বিশ্বাসের মধ্যেই। আর এটা তৈরি করার জন্য কোনও ম্যাজিক নেই। দুটো মানুষকে এর জন্য বুদ্ধিমত্তা দিয়ে এগিয়ে চলতে হয়। মনে রাখবেন, একবার বিশ্বাস হারালে তা ফিরে পাওয়া মুশকিল।
পারস্পরিক শ্রদ্ধা বিনা কিন্তু ভালবাসা থাকে না। এবং এটা অর্জন করতে হয়। সময়ের সঙ্গে তা লালন করতে হয়।
দুজনে ভাল সময় কাটান। ভাল গান শোনা বা সিনেমা দেখা। সপ্তাহান্তে বেড়াতে যাওয়া, কিংবা বসে দুজনে বই পড়া।
নিজেকে ভাল রাখতে সক্রিয় থাকুন। শরীরচর্চায় মন দিন। সাবলম্বী হয়ে উঠুন। এতে সঙ্গীর থেকে প্রত্যাশা কমবে। যা সুস্থ সম্পর্কের চাবিকাঠি।
লোকের কথায় কান দেবেন না। দাম্পত্যের সম্পর্ককে ব্যক্তিগত রাখুন। ওঠাপড়া আসবে, আলোচনা করে মিটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে প্রফেশনালের সাহায্য নিন।
একে অপরের সঙ্গে সুস্থ স্বাভাবিক যোগাযোগই হল সম্পর্ক হাসিখুশি রাখার চাবিকাঠি। একথা আমরা জানি সকলেই, তবে অনেক ক্ষেত্রে সেই পথে হাঁটতে পারি না সব সময়। প্রিয় মানুষটি আমাকে নিশ্চয় বুঝবে- এই ধারণা থেকেই আমরা মূলত অলস হয়ে পড়ি যোগাযোগের ক্ষেত্রে। আর সেখান থেকেই শুরু হয় সমস্যা।
সম্পর্কের আসল রসায়ন কিন্তু একে অপরকে বিশ্বাসের মধ্যেই। আর এটা তৈরি করার জন্য কোনও ম্যাজিক নেই। দুটো মানুষকে এর জন্য বুদ্ধিমত্তা দিয়ে এগিয়ে চলতে হয়। মনে রাখবেন, একবার বিশ্বাস হারালে তা ফিরে পাওয়া মুশকিল।
পারস্পরিক শ্রদ্ধা বিনা কিন্তু ভালবাসা থাকে না। এবং এটা অর্জন করতে হয়। সময়ের সঙ্গে তা লালন করতে হয়।
দুজনে ভাল সময় কাটান। ভাল গান শোনা বা সিনেমা দেখা। সপ্তাহান্তে বেড়াতে যাওয়া, কিংবা বসে দুজনে বই পড়া।
নিজেকে ভাল রাখতে সক্রিয় থাকুন। শরীরচর্চায় মন দিন। সাবলম্বী হয়ে উঠুন। এতে সঙ্গীর থেকে প্রত্যাশা কমবে। যা সুস্থ সম্পর্কের চাবিকাঠি।
লোকের কথায় কান দেবেন না। দাম্পত্যের সম্পর্ককে ব্যক্তিগত রাখুন। ওঠাপড়া আসবে, আলোচনা করে মিটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে প্রফেশনালের সাহায্য নিন।
